র্যানব্যাক্সি সংস্থার প্রাক্তন মালিক শিবেন্দ্র সিংহ ও মালবেন্দ্র সিংহের পরিবারকে ২০০ কোটি টাকার প্রতারণা করার অভিযোগ রয়েছে সুকেশ চন্দ্রশেখরের বিরুদ্ধে। ইডি-র দাবি, এই প্রতারণার মূল পান্ডা সুকেশ। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগে এফআইআর রয়েছে। সুকেশ বর্তমানে রোহিনী জেলে বন্দি। তদন্তকারী সংস্থার সূত্রের দাবি, জেলবন্দি অবস্থাতেই জ্যাকলিনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ছিল সুকেশের। এই নিয়েই তদন্তকারীদের নজরে আসেন অভিনেত্রী। প্রতারণার মামলাটিতে গত মাসেই জ্যাকলিনকে পাঁচ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন ইডি-র তদন্তকারীরা। ৩৬ বছর বয়সি বলিউডের অভিনেত্রীকে আজ দ্বিতীয়বারের জন্য ডেকে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু ইডির দফতরে উপস্থিত হননি তিনি। তদন্তকারীরা মনে করছেন, স্ত্রী লীনার মাধ্যমেই শ্রীলঙ্কার অভিনেত্রী জ্যাকলিনের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল সুকেশের।
অন্যদিকে, সম্প্রতি আয়কর বিভাগ অভিযাান চালায় সোন সুদের (Sonu Sood) অফিস ও বাড়িতে। প্রায় ৪ দিন তল্লাসির পর আয়কর বিভাগের তরফ থেকে জানানো হয় যে , প্রায় ২০ কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন অভিনেতা। আয়কর বিভাগের তরফ থেকে জানানো হয় শুধুমাত্র কর ফাঁকিই নয়,একটি ক্রাউডফান্ডিং প্ল্যাটফর্মের জন্য বিদেশ থেকে ২.১০ কোটি টাকা অনুদান নিয়েছেন তিনি। এর দ্বারা বৈদেশিক অনুদান নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘন করেছেন সোনু। এছাড়াও এই বছর একটি নন প্রফিট চ্যারিটি ফাউন্ডেশনের সূচনা করেন অভিনেতা। সেই এনজিওতে এখনও পর্যন্ত অনুদান জমা পড়েছে ১৮ কোটি টাকা। যাঁর মধ্যে ১.৯ কোটি টাকা ব্যবহার করা হলেও বাকি টাকা এখনও রয়েছে সেই সংস্থার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে।