সদ্য সমাপ্ত সারেগামাপা সিজনের উইনার হলের আলিপুরদুয়ারের নীলাঞ্জনা রায়। ৬ ফাইনালিস্টের সুরেলা পারফরমেন্স মন কেড়ে নিল দর্শকদের। এদিন সারেগামাপা-র জাতীয় মঞ্চে তিন বিচারক বিশাল দাদলানি, হিমেশ রেশামিয়া, শঙ্কর মহাদেবনের সাথে দেখা মিলল উদিত নারায়নের। হাজির ছিলেন প্রয়াত সুরকার-গায়ক বাপ্পি লাহিড়ির পরিবারের সদস্যরাও! সারেগামাপা-র মঞ্চ থেকে এদিন শ্রদ্ধা জানানো হল দুই প্রয়াত শিল্পী বাপ্পি লাহিড়ি আর লতা মঙ্গেশকরকে। বাপ্পিদার গান গেয়ে মঞ্চ মাতালেন বাংলার ছেলে স্নিগ্ধজিৎ ভৌমিক। প্রসঙ্গত, একদম প্রথম দিকে বাপ্পিদা এসেছিলেন অতিথি বিচারক হয়ে। আর তখন স্নিগ্ধজিতের গানে মুগ্ধ হয়ে উপহার দিয়েছিলেন সোনা। বাপ্পিদার ‘ইয়াদ আ রাহা হে/তেরা প্যায়ার’, ‘ডিস্কো ডান্সার’, ‘চাহিয়ে থোরা প্যায়ার’ গাইতে শোনা গেল তাঁকে।
আলিপুরদুয়ারের নীলাঞ্জনা রায় এবছর সারেগামাপা-র সবথেকে কনিষ্ঠ প্রতিযোগী ছিলেন। মাত্র ১৮ বছর বয়সেই এত বড় সম্মান পুড়লেন ঝুলিতে। সঙ্গে একটি মারুতি সুজুকি সেলেরিও। দ্বিতীয় স্থানে বাংলার আরেক মেয়ে সঞ্জনা বাগ। তৃতীয় হয়েছেন মধ্যপ্রদেশের ছেলে শরৎ শর্মা। স্নিগ্ধজিৎ ভৌমিক, অনন্যা চক্রবর্তীরা প্রথম তিনে না থাকায় মন খারাপ অনেকেরই!
অন্যদিকে, কোভিডকালের পরে এই প্রথম বড় পরীক্ষা। সোমবার শুরু হচ্ছে এই বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষা। ২০২২-এর মাধ্যমিক পরীক্ষা খাতায় কলমে হবে এমন সিদ্ধান্ত আগেই নিয়েছিল পর্ষদ। কিন্তু ওমিক্রনের দাপট বাড়ায় সংশয় তৈরি হয় হলে গিয়ে পরীক্ষা দেওয়ার বিষয়ে। সংক্রমণ কমায় দূর হয় সেই আশঙ্কা। কোভিড এড়িয়ে এবং নকল রুখে, সুষ্ঠভাবে পরীক্ষা সম্পন্ন করার পরীক্ষায় নামছে পর্ষদ। সেই কারনেই পর্ষদের পক্ষ থেকে তৈরি করা হয়েছে বেশ কিছু নিয়ম।