চলতি মাসের ১৩ থেকে ১৭ তারিখের মধ্যেই সাত পাকে বাঁধা পড়বেন রণবীর-আলিয়া। বেশ কয়েক বছর সম্পর্কে থাকার পর অবশেষে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন দুই তারকা। তবে এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহেই যে বলিউডে বিয়ের সানাই বাজবে তা কার্যত পাকা। জানা গিয়েছে, চেম্বুরের পৈতৃক ভিটেতেই বাবা-মা ঋষি কাপুর-নীতু সিং-এর মতো ছাদনাতলায় আলিয়ার সঙ্গে সাত পাক ঘুরবেন রণবীর। এর মধ্য়েই ঋষি এবং নীতু কাপুরের ১৯৮০ সালে রিসেপশনের আমন্ত্রণ পত্র নেটমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ১৯৮০ সালের ২৩ জানুয়ারি আর.কে স্টুডিওস-এ বসেছিল ঋষি-নীতুর বিয়ের আসর। পরিবার, বন্ধু, আত্মীয়দের উপস্থিতিতে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তাঁরা। বিয়েতে হাজির ছিলেন বলিউডের তাবড় তাবড় তারকারা।
সম্প্রতি যে ছবিটি নেটমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে, তাতে লেখা রয়েছে, 'শ্রীমান এবং শ্রীমতি রাজ কাপুরের পক্ষ থেকে তাঁদের পুত্র ঋষি (প্রয়াত শ্রীমান ও শ্রীমতি পৃথ্বীরাজ কাপুরের নাতি)র সঙ্গে নীতু (শ্রীমতি রাজি সিং)এর কন্যার বিবাহ উপলক্ষে ২৩ জানুয়ারি ১৯৮০ আপনাদের সকলকে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।' (নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হওয়া ঋষি কাপুর ও নীতু সিংয়ের বিয়ের আমন্ত্রণ পত্রের সত্যতা যাচাই করেনি ইন্ডিয়া হেরাল্ড বাংলা)।
অন্যদিকে, ঙ্গীতাচার্য পণ্ডিত অমিয়রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে তথ্যচিত্র বানাতে উদ্যোগ নিয়েছেন ওঁর শিষ্যা নন্দিনী চক্রবর্তী। তথ্যচিত্রটির নাম 'চরৈবেতি'। পরিচালনায় মৃন্ময় নন্দী। বুধবার নন্দন ৩ প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শিত হল তথ্যচিত্রটি। ৯৬ বছরে পা দিয়েছেন সঙ্গীতাচার্য। আজীবন বিষ্ণুপুর ঘরানায় উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের সাধনা করে গিয়েছেন তিনি। তাঁর অন্যতম শিষ্য পন্ডিত অজয় চক্রবর্তী। তাঁর 'মাস্টারমশাই'কে নিয়ে তথ্যচিত্র হয়েছে বলে স্বাভাবিকভাবেই খুশি তিনি। এদিন নন্দনে তিনিও উপস্থিত ছিলেন।