বাংলার মুখ
রাজনীতি এজেন্সী ভিক্তিক কাজ । অন্য রাজ্যে চলতে পারে । এই বাংলায় নয় । যেই দলের ভিক্তি মমতা দিদি । সেই দলের মহিলাদের এত সংগঠনের অনীহা কেন ? সবাই মমতা দেখে ভোট টা দেয় । তৃণমূল মহিলা রাজ্যের চেয়ার পার্সন চন্দ্রীমা কে মানুষ মানতে চাইছে না । রাজনৈতিক স্তরে অযোগ্য তার শ্রেষ্ঠ প্রমান করে ছেরেছে । নিন্দুকেরা বলছেন চন্দ্রিমা দেবীর এখন একমাত্র স্বপ্ন নিজের ছেলেকে পুরপিতা করার ভীষণ ইচ্ছে । কলকাতা সুজাতা সদনে চন্দ্রিমা দেবী গড় গড় করে নিজের পছন্দ সহি কয়েক জন মহিলার নাম সভাপতির পদে প্রস্তাব করে দেন। পরে জানা গেল এই সুপারিস গুলি এসেছিল কলকাতার পউরপিতা দের কাছ থেকে। যাদের এলাকায় প্রতিবাদি কণ্ঠস্বর নেই । এই পুরপিতা রা যদি ওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট ঠিক করে দেন বা পুরপিতা রা জদি নিজেরাই ওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট হয়ে থাকে। তাহলে এলাকার পুরপিতার কাজ গুলির নিরীক্ষণ করবে কে এটা সাধারন মানুষ মেনে নিতে পারেনি । ইতিমধ্যে মহুয়া মৈত্র সংসদে নিজের যোগ্যতা প্রমান করছেন । প্রাক্তন মেয়র শোভন চ্যাটারজি কে মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছেন । দলের মধ্যে টাকা তোলার অভিযোগ থেকে থাকে । কিন্তু পরকীয়া কেউ মেনে নেয় না । দলের কিছু মানুষ কে মেনে নিতে চাইছে না যেমন , ফিরহাদ হাকিম আর অরুপ বিশ্বাস কে প্রশাসনিক দায়িত্ব ছাড়া আর কোন কথা বলা উচিত নয় । রবীন্দ্র নাথ ঘোষ , অরুপ রায় , বিনয় তামাঙ , এদের কে মানুষ মাণতে চাইছে না । ২০২১ শে বৈতরণী পাড় করার জন্য । এই মূখ গুলি সরিয়ে নতুন মূখ আনতে হোবে।