নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহ যতই নিজের সরকারের প্রশংসা করুক না কেন , বিরোধীরা তা মানতে রাজি নয় । বিশেষ করে দেশের বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতি নিয়ে সরব বিরোধীরা । আজ সকালে কংগ্রেস মোদী সরকারের ১০০ দিনে প্রধানমন্ত্রীর‘বিকাশ, বিশ্বাস এবং পরিবর্তন’-এর স্লোগানকে নিয়ে টুইটে মন্তব্য করেছে , ‘এটি আসলে পীড়ন, কোলাহল ও অরাজকতার সরকার’। একের পর এক টুইটে উঠেছে সমালোচনার ঝড়।
কংগ্রেসের প্রশ্ন, আটটি ক্ষেত্রে জিডিপি ২ শতাংশের নীচে নেমে গেলেও অর্থমন্ত্রী কেন মন্দার কথা ঘোষণা করছেন না? প্রতিটি টুইটে কংগ্রেস হ্যাশট্যাগে লিখেছে,‘১০০ দিন নো বিকাশ’।গাড়ি শিল্পের মন্দার বিষয়টিও এসেছে কংগ্রেসের বিরোধিতায়।
গোরক্ষকদের আস্ফালন, দেশজুড়ে বাড়তে থাকা বেকারত্ব, ইউএপিএ এবং কাশ্মীর পুনর্গঠন বিল—১০০ দিনের মাথায় এই চার অস্ত্রকেই হাতিয়ার করেই আপাতত এগোচ্ছে কংগ্রেস।
এ দিন মোদী সরকারের দ্বিতীয় দফতরের কার্যকলাপকে খোঁচা দিয়েছেন রাহুল গাঁধীও। তাঁর মত, এই সরকার দিশাহীন, নেতৃত্বহীন। রাহুল আরও মনে করেন, গণতন্ত্রের আবহকে নষ্ট করছে এই সরকার।
CBSC তে মাএাহীন ভবে Examination Fee বৃদ্ধি করলো কেন্দ্র । জেনারেলের ফি ২০০%, রিসারভেসনের ফি ১৪০০% হল।
আসলে শিক্ষা ব্যাবস্থাকে বিকেন্দ্রীকরণ করে, বেচে দিতে চাইছে BJP।
কেড়ে নিতে চাইছে আমার-আপনার মত সাধারন মধ্যবিও ঘরের শিক্ষার অধিকার৷
সরকার আর্থিক চাপ সৃষ্টি করে, দেশবাসীকে শিক্ষা থেকে বিমুখ করে রাখতে চাইছে।