রবিবার রাতে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৯ হাজার ৪৪১ জন। এর মধ্যে উত্তর ২৪ পরগনায় ৩ হাজার ৯৯৭ জনের মধ্যে নতুন করে সংক্রমণ ছড়িয়েছে। ১ দিনে কলকাতার বাসিন্দাদের মধ্যে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৬৬ জন। অন্য দিকে, দক্ষিণ ২৪ পরগনা (১,১২০), নদিয়া এবং হাওড়ায় (১,০০৪), হুগলি (৯৭০), পূশ্চিম বর্ধমান (৯৩৮), বীরভূম (৭৫৫), পূর্ব মেদিনীপুর (৮৭৯), পশ্চিম মেদিনীপুর (৫৬৭), পূর্ব বর্ধমান (৫৩৩), দার্জিলিং (৫১৪), বাঁকুড়া (৫১১), মুর্শিদাবাদ (৫০৯) জেলায় ৫০০ বা তার বেশি নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। এর জেরে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ লক্ষ ৯৩ হাজার ১৫৯-এ।
অন্যদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্য় সংস্থা হু-র প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্য স্বামীনাথন। সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, হঠাৎ করে জমায়েত বেড়ে যাওয়াই ভারতে করোনার সংক্রমণের অন্য়তম কারণ। তিনি জানান, ভারতে করোনা ভাইরাসের বি.১.৬১৭ প্রজাতি সক্রিয়। গত অক্টোবরে প্রথম এই প্রজাতির হদিশ মেলে। আগেই আমেরিকা, ব্রিটেনের মতো কিছু দেশ সেই প্রজাতিকে ‘উদ্বেগজনক’ বলে ঘোষণা করেছে। ব্য়তিক্রম বিশ্ব স্বাস্থ্য় সংস্থা হু (WHO)। তিনি আরও বলেন, "কোভিড-১৯ ভাইরাসের নয়া প্রজাতি সম্পর্কে ভারতীয়দের মধ্য়ে যে সচেতনতার অভাব রয়েছে, তা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার অন্যতম কারণ।" তিনি আরও বলেন, "কোভিড-১৯ ভাইরাসের নয়া প্রজাতি সম্পর্কে ভারতীয়দের মধ্য়ে যে সচেতনতার অভাব রয়েছে, তা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার অন্যতম কারণ।"