ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলি পরিদর্শনে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী

frame ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলি পরিদর্শনে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী

A G Bengali
ইয়াসের দাপটে রাজ্যের সব চেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলি পরিদর্শনে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী৷ মুখ্যমন্ত্রী তাঁর প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাদের সার্বিক ক্ষয়ক্ষতির রিপোর্ট সংগ্রহ করতে নির্দেশ দেন। সূত্রের খবর, কয়েকজন মন্ত্রীকে নিজে ফোন করেই রিপোর্ট তলব করেছেন তিনি। বুধবার বিকেলে সাংবাদিক বৈঠক করে বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে রিপোর্ট চেয়েছেন। আমাদের দফতর তা তৈরি করে পাঠিয়ে দেবে।’’


ঝড়ের পূর্বাভাসের কথা মাথায় রেখে সোমবার থেকেই একের পর এক ত্রাণ শিবির খুলতে শুরু করে বাঁকুড়া জেলা প্রশাসন। ইয়াস(Yaas)-এর সর্বাধিক প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা ছিল দক্ষিণ বাঁকুড়ার সারেঙ্গা, রানীবাঁধ, রাইপুর, খাতড়া ও হীড়বাঁধ-সহ জঙ্গলমহলের ব্লকগুলিতে। এই ব্লক গুলিতেই কাঁচা বাড়ির সংখ্যা বেশি থাকায় ক্ষয়ক্ষতি বেশি হওয়ার আশঙ্কা করা হয়েছিল। সেকথা মাথায় রেখে প্রায় প্রতিটি গ্রামেই ত্রাণ শিবির খোলা হয়। বুধবার দুপুর পর্যন্ত জেলা প্রশাসন সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, বাঁকুড়া(Bankura) জেলাতে মোট ১০৬৭ টি ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। এই ত্রাণ শিবিরগুলিতে বিকেল চারটা পর্যন্ত আশ্রয় নিয়েছেন ৯২ হাজারেরও বেশি মানুষ। প্রতিটি ত্রাণ শিবিরেই সরকারি ব্যবস্থাপনায় দূর্গত মানুষদের তিন বেলা খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এদিন রানীবাঁধ ব্লকের বিভিন্ন ত্রাণ শিবির ঘুরে ব্যবস্থাপনা খতিয়ে দেখেন খাদ্য দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী জ্যোৎস্না মান্ডি। বাঁকুড়া শহরের ত্রাণ শিবিরগুলি ঘুরে দেখেন পুর প্রশাসক বোর্ডের সদস্যরাও। বাঁকুড়া শহরের ত্রাণ শিবিরগুলি ঘুরে দেখেন পুর প্রশাসক বোর্ডের সদস্যরাও।

Find Out More:

Related Articles:

Unable to Load More