এক বিবৃতিতে বিএসএফ বলেছে, ‘১৩ জুলাই রাত ৯টা ৫২ মিনিট নাগাদ আর্নিয়া সেক্টরে আমাদের বাহিনীর জওয়ানরা একটি লাল আলো দেখতে পান। আলোটি কখনও জ্বলছিল, কখনও নিভছিল। তা দেখে জওয়ানরা সেই আলো লক্ষ্য করে গুলি চালান। এর পর সেটি পাকিস্তানের দিকে ফিরে যায়। ওই এলাকায় আমরা তল্লাশি চালিয়েছি। কিন্তু এখনও অবধি কিছু পাওয়া যায়নি।’ জুন মাসে ভারতীয় বায়ুসেনার বিমানঘাঁটিতে ড্রোন বিস্ফোরণে দু’জন জওয়ান আহত হন। এর পর থেকে প্রায় ৬ বার জম্মুর সীমান্তের কাছে ড্রোন উড়তে দেখা গেল।
অন্যদিকে, জরুরি অবস্থার সময় জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করার লক্ষ্যে সঞ্জয় গাঁধী ‘নাসবন্দি’-র কর্মসূচি নিয়েছিলেন। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আইন আনার বন্দোবস্ত করতে সংবিধান সংশোধন করে পরিবার পরিকল্পনাকে সংবিধানের যৌথ তালিকায় আনা হয়েছিল। যাতে কেন্দ্র এ বিষয়ে আইন আনতে পারে। এ বার উত্তরপ্রদেশে যোগী আদিত্যনাথ জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ নীতি ঘোষণা করার পরে প্রশ্ন উঠেছে, নরেন্দ্র মোদী সরকারও কি জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইন আনতে চলেছে? সরকারি সূত্রের বক্তব্য, মোদী নিজেই গত বছরের স্বাধীনতা দিবসে লাল কেল্লা থেকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনের কথা বলেছিলেন। কিন্তু এ বিষয়ে কোনও নীতি তৈরি হলেও, জোর করে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা হবে না। বিজেপি নেতা, আইনজীবী অশ্বিনী উপাধ্যায় সুপ্রিম কোর্টে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইনের দাবিতে মামলা করেছিলেন। সেই মামলাতেই মোদী সরকার গত ডিসেম্বরে জানিয়েছে, সরকার পরিবার পরিকল্পনার বিষয়ে কোনও রকম জোরাজুরির বিরুদ্ধে।