রাজনীতির ব্যর্থতা ঝেড়ে গৃহস্থ জীবনে পা রাখলেন রাজ্যে বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক। শুক্রবার কেরলের ত্রিশূরের মন্দিরে ঘরোয়া বিয়ে সারলেন অরবিন্দ মেনন। শ্রুতির সঙ্গে আবদ্ধ হলেন বিবাহ বন্ধনে। চুপিসাড়েই বিয়ে সেরেছেন অরবিন্দ মেনন। জানা গিয়েছে, ১৪ অগাস্ট আশীর্বাদ সারেন মেনন ও শ্রুতি। নিজেই টুইট করে বিজেপি নেতা লিখেছেন,'গুরুজনদের আশীর্বাদ নিয়ে কেরলের গুরুবায়ুর মন্দিরে ভগবান গুরুবায়ুকে সাক্ষী রেখে আজ গৃহস্থ জীবনে প্রবেশ করলাম। এই শুভদিনে আপনাদের সকলের আশীর্বাদ চাইছি।' কেরলে জন্ম হলেও বারাণসীতে কেটেছে মেননের শিক্ষাজীবন। সেখানেই আরএসএসে যোগ। এর পর সঙ্ঘ থেকে এসে বিজেপির নানা দায়িত্ব সামলেছেন। ২০০৩ সালে ইন্দোরে সংগঠনে অন্তর্ভূক্তি হয় তাঁর। প্রায় ১৫ বছর ছিলেন মধ্যপ্রদেশেই। তাছাড়া উত্তরপ্রদেশ, গুজরাট ও দিল্লিতে দায়িত্ব সামলেছেন। সঙ্ঘের সর্বক্ষণের নেতা হলে সংসার পাতা যায় না। কিন্তু বিজেপির ক্ষেত্রে এমন কোনও নিয়ম নেই। এই শুভদিনে আপনাদের সকলের আশীর্বাদ চাইছি।' কেরলে জন্ম হলেও বারাণসীতে কেটেছে মেননের শিক্ষাজীবন। সেখানেই আরএসএসে যোগ। এর পর সঙ্ঘ থেকে এসে বিজেপির নানা দায়িত্ব সামলেছেন। ২০০৩ সালে ইন্দোরে সংগঠনে অন্তর্ভূক্তি হয় তাঁর। প্রায় ১৫ বছর ছিলেন মধ্যপ্রদেশেই। তাছাড়া উত্তরপ্রদেশ, গুজরাট ও দিল্লিতে দায়িত্ব সামলেছেন। সঙ্ঘের সর্বক্ষণের নেতা হলে সংসার পাতা যায় না। কিন্তু বিজেপির ক্ষেত্রে এমন কোনও নিয়ম নেই।
বাংলার আগে বিহার, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, গুজরাতেও পর্যবেক্ষক থেকেছেন। ২০০৮ ও ২০১৬ সালের দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনেও তাঁর উপরে সাংগঠনিক দায়িত্ব ছিল। সবটাই করেছেন বিজেপি-র সর্বক্ষণের কর্মী হিসেবে। আরএসএস-এর ক্ষেত্রে না হলেও বিজেপি-তে অবশ্য সর্বক্ষণের নেতাকর্মীদের সংসার পাতায় কোনও বাধা নেই। দলের ব্যবস্থাতেই কলকাতাতেও একটা ঠিকানা রয়েছে মেননের।