ভবানীপুর বিধানসভা উপনির্বাচনের জন্য আগামী শুক্রবার, ১০ সেপ্টেম্বর গণেশ পুজোয় মনোনয়ন জমা দেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর হবে এই উপনির্বাচন। এদিকে, ভবানীপুর কেন্দ্রে সিপিএমের তরুণ মুখ শ্রীজীব বিশ্বাসকে প্রার্থী করল বামফ্রন্ট বিজেপি এখনও প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি। ৯ বছর আগে ভবানীপুর উপনির্বাচনে মমতার বিরুদ্ধে সিপিএমের প্রার্থী হয়েছিলেন নন্দিনী মুখার্জি। সেই উপনির্বাচনে জিতেই প্রথমবার মুখ্যমন্ত্রী পদ পাকা করেছিলেন মমতা। সেই সময় অবশ্য প্রধান বিরোধী দল ছিল। ভবানীপুরে এখন বামেদের জায়গাটা দখল করেছে বিজেপি।
নন্দীগ্রামে সামান্য ব্যবধানে হারার পরই বোঝা গিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেসের ঐতিহাসিক জয়ের পর দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উপনির্বাচনে জিতিয়ে মুখ্যমন্ত্রী পদে রাখা হবে। সেই মত মমতার ঘরের কেন্দ্রে জেতা শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেন। ফলে ভবানীপুরে উপনির্বাচনে প্রয়োজন পড়ে। নন্দীগ্রামে সামান্য ব্যবধানে হারার পরই বোঝা গিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেসের ঐতিহাসিক জয়ের পর দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উপনির্বাচনে জিতিয়ে মুখ্যমন্ত্রী পদে রাখা হবে। সেই মত মমতার ঘরের কেন্দ্রে জেতা শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেন। ফলে ভবানীপুরে উপনির্বাচনে প্রয়োজন পড়ে। প্রসঙ্গত, কয়েক মাসে এই ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপি-র তারকা প্রার্থী রুদ্রনীল ঘোষকে প্রায় ৩০ হাজার ভোটের ব্যবধানে হারিয়েছিলেন তৃণমূলের বর্ষীয়ান নেতা-মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ভবানীপুরে উপনির্বাচনের মত, সাধারণ নির্বাচন হবে মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুর ও সামশেরগঞ্জ কেন্দ্রে। এই দুই কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী হচ্ছেন যথাক্রমে জাকির হুসেন ও আমিরুল ইসলাম।