পুজোর আর বেশি দুরে নেই। গণেশ আরাধনাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো উৎসবের আমেজ রাজ্যে। মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুরের জাগরণ ক্লাবে পুজোর উদ্বোধন করেছেন জেলার তৃণমূল নেতারাই। এখাকার মূর্তিটিও অভিনব। মমতারূপী দুর্গা কোলে গণেশ। অস্ত্র নয়, দেবীর বাকি আট হাতে আবার রাজ্য়ের সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের নাম। কন্যাশ্রী, স্বাস্থ্যসাথী, যুবশ্রী, লক্ষ্মীর ভান্ডার, সমব্যথীর প্রকল্প নাম ঝুলছে দুর্গার হাতে! কেন এভাবে গণেশ চতুর্থী পালন? ক্লাবের তরফে জানানো হয়েছে, গত ১০ বছর ধরে পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দাদের দশভুজা দুর্গার মতো রক্ষা করে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। একাধিক জনকল্যাণকর প্রকল্পের মাধ্যমে দরিদ্র মানুষকে সাহায্য করেছে সরকার। পাল্টা কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপিও।
জেলার তৃণমূল নেতারা উদ্বোধন করেছেন এই পুজোর। তৃণমূলের জেলা সাধারণ সম্পাদক এবং জাগরণ ক্লাবের সম্পাদক বুলবুল খান বলেছেন, ‘‘আমাদের এই ক্লাব তৃণমূলকর্মী এবং সমর্থকদের দ্বারা পরিচালিত। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেবী দুর্গার মতো আমাদের পশ্চিমবঙ্গবাসীর সুখে দুঃখে পাশে দাঁড়িয়েছেন। জনকল্যাণকর প্রকল্পের মাধ্যমে ধনী-দরিদ্র সব ধরনের মানুষের স্বার্থে কাজ করছেন। তাই আমরা ওঁকে সম্মান জানাতে দেবী দুর্গার রূপ দিয়েছি। এতে অন্যায়ের কিছু নেই।’’ জেলার তৃণমূল নেতারা উদ্বোধন করেছেন এই পুজোর। তৃণমূলের জেলা সাধারণ সম্পাদক এবং জাগরণ ক্লাবের সম্পাদক বুলবুল খান বলেছেন, ‘‘আমাদের এই ক্লাব তৃণমূলকর্মী এবং সমর্থকদের দ্বারা পরিচালিত। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেবী দুর্গার মতো আমাদের পশ্চিমবঙ্গবাসীর সুখে দুঃখে পাশে দাঁড়িয়েছেন। জনকল্যাণকর প্রকল্পের মাধ্যমে ধনী-দরিদ্র সব ধরনের মানুষের স্বার্থে কাজ করছেন। তাই আমরা ওঁকে সম্মান জানাতে দেবী দুর্গার রূপ দিয়েছি। এতে অন্যায়ের কিছু নেই।’’