বৃহস্পতিবার তিনি যাবতীয় জল্পনাকে সত্যি করে তৃণমূলে ফিরে যাওয়ার পরে বিজেপি-র দাবি, গেরুয়া শিবিরে থাকার সময়েও সব্যসাচীর দু’পা দু’নৌকাতেই ছিল। বৃহস্পতিবার দুপুরে তৃণমূলের পতাকা হাতে তুলে নিয়ে সব্যসাচী বলেন, ‘‘কিছু ভুল বোঝাবুঝির জন্য দল ছেড়েছিলাম। আবার আমায় গ্রহণ করায় আমি কৃতজ্ঞ।’’ আর সব্যসাচীর প্রস্থান নিয়ে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘ওঁর সঙ্গে দলের কোনও আত্মিক সংযোগ ছিল না। এই সব নেতা ছাড়াই বিজেপি লড়াই করে ১৮ টা আসন জিতেছিল। যাঁরা চলে যাচ্ছেন তাঁদের অনুপস্থিতিতে দলে কোনও প্রভাব পড়বে না।”
অন্যদিকে, বিধানসভা ভোটে ভরাডুবির পর বঙ্গ বিজেপির কর্মসূচিতে খুব বেশি দেখা যায়নি পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয়কে (Kailash Vijayvargiya)। নির্বাচনে হতশ্রী পারফরম্যান্স হলেও আপাতত মধ্যপ্রদেশের এই নেতার উপরেই ভরসা রাখছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। তাঁর সঙ্গে সহকারী হিসেবে থাকছেন অরবিন্দ মেনন (Arvind Menon) ও অমিত মালব্য (Amit Malviya)। বাংলায় দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে পর্যবেক্ষক পদে রয়েছেন কৈলাস। ২০১৮ সালে তাঁর সহকারী হিসেবে এসেছিলেন অরবিন্দ মেনন (Arvind Menon)। গত বিধানসভা ভোটের আগে বাংলার সহ-পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয় আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যকে। এই ত্রয়ীই থাকলেন। যদিও বিজেপির রাজ্য নেতাদের একাংশের ধারণা, পর্যবেক্ষক পদেও খুব তাড়াতাড়ি বদল হবে। গত বিধানসভা ভোটের আগে বাংলার সহ-পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয় আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যকে। এই ত্রয়ীই থাকলেন। যদিও বিজেপির রাজ্য নেতাদের একাংশের ধারণা, পর্যবেক্ষক পদেও খুব তাড়াতাড়ি বদল হবে।