সূত্রের খবর, কংগ্রেস নেতা মুকুল সাংমা অন্তত ১২ জন বিধায়ককে নিয়ে দল ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিতে চলেছেন। এর ফলে মেঘালয়ে কংগ্রেসের বিধায়ক সংখ্যা ১৮ থেকে কমে হবে ৬। সেই হিসেবে মেঘালয়ে প্রধান বিরোধী দল হতে পারে তৃণমূল। ২০১০ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন মুকুল। বর্তমানে তিনি ওই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। পূর্ব গারো পাহাড়ের প্রভাবশালী নেতা মুকুল দল ছাড়লে মেঘালয়ে কংগ্রেসের বড় ক্ষতি হবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। কিন্তু মুকুল হঠাৎ কেন কংগ্রেস ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন? স্থানীয় সূত্রে খবর, মাস দেড়েক আগে তাঁর বিরোধী গোষ্ঠীর নেতা হিসেবে পরিচিত লোকসভার সাংসদ ভিনসেন্ট পালাকে মেঘালয় প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি করা হয়। তার পর থেকেই তৃণমূলের সঙ্গে ‘যোগাযোগ’ শুরু মুকুলের। এত দিনে তা পরিণতি পেল।
অন্যদিকে, জারি করা হল কলকাতা পুরভোটের (Kolkata Municipal Election) বিজ্ঞপ্তি। ১৯ ডিসেম্বরই কলকাতায় পুরভোট (Kolkata Municipal Election)। ২১ ডিসেম্বর হবে গণনা। বৃহস্পতিবার থেকেই জারি নির্বাচনী আদর্শ আচরণবিধি। তবে হাওড়ায় পুরভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়নি। কারণ, হাওড়া কর্পোরেশন থেকে বালি পুরসভাকে আলাদা করা জন্য আনা বিলে এখনও স্বাক্ষর করেননি রাজ্যপাল। বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় সাংবাদিক বৈঠক করবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। কমিশন সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার থেকেই মনোনয়ন পেশ করা যাবে। পয়লা ডিসেম্বর মনোনয়ন পেশের শেষ দিন। ২ ডিসেম্বর হবে স্ক্রুটিনি। ৪ ডিসেম্বর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। ১৯ ডিসেম্বর পুরভোট। সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে ভোট গ্রহণ। ২১ ডিসেম্বর ভোট গণনা। ২২ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হলে নির্বাচনী প্রক্রিয়া।