২৭ জেলায় বাড়ছে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। এই পরিস্থিতিতে কি আবার লকডাউন ঘোষণা করতে চলেছে কেন্দ্র? ইতিমধ্যেই উঁকি দিচ্ছে সেই প্রশ্ন। লকডাউন নিয়ে ছড়িয়েছে জল্পনাও। প্রসঙ্গত, কোভিডের সংক্রমণ রুখতে ইতিমধ্যেই ওই জেলাগুলিতে আরও কিছু বিধিনিষেধ আরোপের পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্র। একইসঙ্গে রয়েছে রাত্রিকালীন কারফিউ জারির প্রস্তাবও। উল্লেখ্য, গত ২ সপ্তাহে মোট ১০ রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ওই জেলাগুলিতে বেড়েছে কোভিডের সংক্রমণ। ওই রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মুখ্যসচিবকে লেখা চিঠিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ ওই জেলাগুলিতে কড়া নজরদারি চালানোর কথা লিখেছেন। ওই রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মুখ্যসচিবকে লেখা চিঠিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ ওই জেলাগুলিতে কড়া নজরদারি চালানোর কথা লিখেছেন।
অন্যদিকে, আমেরিকার ছয় রাজ্যে টর্নেডো হানা। একের পর এক ঝড়ের কবলে পড়ে শুধু মাত্র কেন্টাকিতেই ৭০ জনের বেশি মানুষ মারা গিয়েছেন বলে এখনও পর্যন্ত জানা গিয়েছে। ২০০ মাইল (প্রায় ৩২২ কিলোমিটার) জুড়ে অসংখ্য বাড়ি, দোকান নষ্ট হয়েছে এই ঝড়ে। কেনটাকির বিভিন্ন জায়গায় চারটি টর্নেডো আছড়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। একটি টর্নেডো প্রায় ৩৬৫ কিলোমিটার জুড়ে এগিয়েছে। সব শহর মিলিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কেনটাকির গভর্নর অ্যান্ডি বেশিয়ার বলেন, “আমি এমন বিধ্বংসী ঝড় দেখিনি। কেনটাকিতে অন্তত ৫০ জন মারা গিয়েছেন। সংখ্যাটা ৭০-এর উপরেও হতে পারে। দিনের শেষে ১০০ ছাড়িয়ে গেলেও অবাক হওয়ার থাকবে না।”