রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র রাই জানিয়েছে, রাজধানীতেই ধরা পড়েছে আরও ৪ ওমিক্রন রোগী। এনিয়ে দিল্লিতে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হল ৬। সত্যেন্দ্র জৈন আরও জানিয়েছেন ওই ৬ ওমিক্রন আক্রান্তের মধ্যে ১ জনকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এখনও পর্যন্ত মোট ৩৫ করোনা আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তাদের মধ্য়ে এলএনজেপি হাসপাতালে ভর্তি ৩ রোগী ওমিক্রন আক্রান্ত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। দিল্লির পাশাপাশি রাজস্থানেও চিহ্নিত হয়েছে আরও ৮ ওমিক্রন রোগীকে। এনিয়ে রাজ্যে আক্রান্ত মোট ১৭ জন। ওইসব রোগীদের শরীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রসাদীলাল মিনা। কোভিড-১৯ এর মতোই মহারাষ্ট্রে এবার ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যাও দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। দিল্লি, রাজস্থান, কর্ণাটক, গুজরাটেও মিলেছে ওমিক্রন আক্রান্ত রোগীর হদিস। এনিয়ে গোটা দেশে এখনওপর্যন্ত ওমিক্রন আক্রান্ত ৫২ জন।
সূত্রের মতে, আজকের বৈঠকে করোনা চিকিৎসায় কাজে লাগে এমন আটটি জীবনদায়ী ওষুধ, আইসিইউ, অক্সিজেন যুক্ত শয্যার যাতে ঘটতি না থাকে তার উপরে জোর দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ঢেউয়ের মতো দিল্লিবাসীকে আর অক্সিজেনের অভাবে যাতে ভুগতে না হয় সে দিকেও আধিকারিকদের বিশেষ ভাবে নজর দিতে নির্দেশ দিয়েছেন কেজরীবাল। আজকের বৈঠকে করোনা চিকিৎসায় কাজে লাগে এমন আটটি জীবনদায়ী ওষুধ, আইসিইউ, অক্সিজেন যুক্ত শয্যার যাতে ঘটতি না থাকে তার উপরে জোর দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ঢেউয়ের মতো দিল্লিবাসীকে আর অক্সিজেনের অভাবে যাতে ভুগতে না হয় সে দিকেও আধিকারিকদের বিশেষ ভাবে নজর দিতে নির্দেশ দিয়েছেন কেজরীবাল।