প্রথমে পাঁচ মতুয়া বিধায়ক, পরে বাঁকুড়ার বিধায়ক এবং সর্বশেষে খড়্গপুর সদরের অভিনেতা-বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায় বিজেপি-র সাংগঠনিক হোয়াটস্অ্যাপ গ্রুপ ছেড়ে দেন। তারই মধ্যে একই পথে হেঁটে দলের অস্বস্তি বাড়ান বনগাঁর সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। এ সব নিয়ে বিজেপি রাজ্য নেতৃত্বের অস্বস্তির মধ্যেই নতুন করে কপালে চিন্তার ভাঁজ তৈরি করলেন শঙ্কুদেব। বিজেপি সূত্রে খবর, যুব মোর্চার রাজ্য সহ-সভাপতি শঙ্কুদেব পণ্ডা শনিবার মধ্যরাতে একাধিক সাংগঠনিক হোয়াটস্অ্যাপ গ্রুপ ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছেন। কেন শঙ্কুদেব এমন করলেন, ইতিমধ্যেই তা নিয়ে নানা জল্পনা শুরু হয়েছে গেরুয়া শিবিরে।
বিজেপি যুব মোর্চার সভাপতি ইন্দ্রনীল খান জানিয়েছেন, যুব মোর্চার কার্যকরতারা ব্যস্ত আছে কোভিডের তৃতীয় ঢেউ প্রতিহত করার কাজে। সেই কারনেই গ্রুপে কে আছে অথবা না আছে সেদিকে তাকানোর খুব বেশি সময় এখন পাওয়া যাচ্ছে না। টেকনিকাল কারনেও এই ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি। বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার জানিয়েছেন যে শঙ্কুদেব পণ্ডা কেন গ্রুপ ছেড়েছেন তা এখনও জানা যায়নি। এছাড়াও বিগত কিছুদিনে শঙ্কুদেব দলের কোনও কাজে যোগ দেননি এবং তাঁকে কোনও পদ থেকেও সরিয়ে দেওয়া হয়নি। সেই কারনে অন্যদের গ্রুপ ছাড়ার সঙ্গে শঙ্কুদেবের ঘটনা এক করে দেখা এখনই উচিত হবে না। বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার জানিয়েছেন যে শঙ্কুদেব পণ্ডা কেন গ্রুপ ছেড়েছেন তা এখনও জানা যায়নি। এছাড়াও বিগত কিছুদিনে শঙ্কুদেব দলের কোনও কাজে যোগ দেননি এবং তাঁকে কোনও পদ থেকেও সরিয়ে দেওয়া হয়নি। সেই কারনে অন্যদের গ্রুপ ছাড়ার সঙ্গে শঙ্কুদেবের ঘটনা এক করে দেখা এখনই উচিত হবে না।