উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য নির্দেশিকা কি কি থাকছে তা পরিস্কার বাবে জানিয়ে দেওয়া হলো। সেগুলো কি কি এক নজরে দেখে নেওয়া যাক - নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে যে, সরকারি কোভিড বিধি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় দূরত্ব এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্কুলগুলিকে প্রতিটি বেঞ্চে দু’জন করে পরীক্ষার্থী বসানোর ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে পরীক্ষক যদি মনে করেন যে, কোনও পরীক্ষার্থী কোভিডের মতো কোনও সংক্রামক রোগে আক্রান্ত তা হলে তিনি সেই পরীক্ষার্থীকে সবার থেকে আলাদা বসাতে পারেন। আক্রান্ত রোগীদের পরীক্ষার খাতাও পরীক্ষা শেষে আলাদা করে রাখতে হবে এবং একটি আলাদাখামে ভরে উত্তরপত্র বিভাগের সহ-সচিবের কাছে পাঠাতে হবে বলেও নির্দেশিকায় বলা হয়েছে। নির্দেশিকায় আরও জানানো হয়েছে যে, সঠিক অ্যাডমিট কার্ড না দেখাতে পারলে বা পরীক্ষাকেন্দ্রে কোনও অসদুপায় অবলম্বন করলে সেই পরীক্ষার্থীর উত্তরপত্র বাতিল করা হবে।
অন্যদিকে, এসএসসি নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে মামলা উঠেছে কলকাতা হাইকোর্টে। ২০১৬ সালে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে বেনিয়ম-সহ আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। কোনও কোনও ক্ষেত্রে মেধা তালিকায় নেই এমন পরীক্ষার্থীদেরও চাকরি হয়েছে বলে অভিযোগ। এর পাশাপাশি, মেধা তালিকায় নেই এমন লোকের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এরকম একটি মামলায় এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যানের কথা শুনে বিস্মিত কলকাতা হাইকোর্ট(Calcutta High Court)। এসএসসি নিয়োগ(SSC Rectuitment) দুর্নীতির একটি মামলায় অভিযোগ উঠেছে, চাকরির জন্য সুপারিশ করেছেন এসএসসির চেয়ারম্য়ান। সেই মামলায় আজ এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান আদালতে দাঁড়িয়ে বলেন, 'ছুটিতে ছিলাম। আমি সাক্ষর করিনি।' তাঁর দাবি, যে ইলেকট্রনিক সাক্ষরের কথা বলা হচ্ছে তা তিনি করেননি। সাক্ষর রয়েছে অথচ তিনি ছুটিতে ছিলেন, এমন কথা শুনে বিস্ময় প্রকাশ করেন বিচারপতি অভিজিত্ গঙ্গোপাধ্যায়।