কমপ্রেসিভ ন্যাচরাল গ্যাস (সিএনজি) রিফিলিং সেন্টারের উদ্বোধন হল কসবায়। বুধবার কসবায় সরকারি বাস ডিপোয় এই পরিষেবার উদ্বোধন করেন পরিবহণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ পরিবহণ নিগমের চেয়ারম্যান মদন মিত্র ও পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী দিলীপ মণ্ডল। গত বছর জুনে পরিবহণ দফতরের সঙ্গে ‘বেঙ্গল গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড’-এর সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ পরিবহণ উন্নয়ন নিগমের। সেই চুক্তিতে বলা হয়েছিল, কলকাতা শহরের আটটি সরকারি বাস ডিপোয় ‘সিএনজি রিফিলিং সেন্টার’ তৈরি করা হবে। এ বছর জুন মাসের ১ তারিখে প্রথম ‘সিএনজি রিফিলিং সেন্টার’-এর উদ্বোধন করা হল। পরিবহণ দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী দিনে হাওড়া, সল্টলেক, সাঁতরাগাছি, করুণাময়ী, ঠাকুরপুকুর, নীলগঞ্জ, বেলঘরিয়াতেও ‘সিএনজি রিফিলিং সেন্টার’ তৈরি করা হবে। প্রতিটি ‘সিএনজি রিফিলিং সেন্টার’ গড়তে খরচ হবে সাড়ে তিন কোটি টাকা। প্রতি সেন্টারে ঘণ্টায় ১৫টি বাসে সিএনজি ভর্তি করা যাবে। (এই প্রতিবেদনের ছবি প্রতীকী)
অন্যদিকে, চিরঘুমে কফিবন্দি কেকে। প্রিয়তমের কফিনের উপর পুষ্পস্তবক রাখতে এসে আবারও ডুকরে কেঁদে উঠলেন জ্য়োতি কুনাথ। পুষ্পস্তবক রাখতে এসে কফিনের কাঁচ দিয়ে প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পীর (KK) মুখের দিকে অপলক তাকিয়ে রইল ছেলে। বাবার কফিনে পুষ্পস্তবক রেখে ফিরে যাওয়ার পর কেকে-র ম্যানেজারকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে উঠল মেয়েও। কলকাতায় শো করতে এসেছিল বাবা। সে তো বাবা বিদেশ বিভুঁইয়ে কত জায়গাতেই শো করতে যায়। ছোট থেকে এটা দেখেই অভ্যস্ত ওরা। আর জ্যোতি? টিনএজ সুইটহার্ট থেকে কেকে-র জীবনসঙ্গী। তাঁর সাফল্য, তাঁর নিয়ে ফ্যানদের উন্মাদনার প্রতি 'পল'-এর সাক্ষী ছিলেন তিনি। কলকাতায় শো করতে এসে থেমে গেল সেই মুহূর্ত। স্তব্ধ হল সুর। জনপ্রিয় বলিউড গায়কের অকালপ্রয়াণে (Singer KK Dies) শোকবিহ্বল আপামর সঙ্গীতপ্রেমীরা। শোকস্তব্ধ পরিবারও।