১৯৯৬ সালের লোকসভা নির্বাচনে লখনউ থেকে সমাজবাদী পার্টির টিকিটে লড়ছিলেন বব্বর। তাঁর প্রতিপক্ষ ছিলেন অটলবিহারী বাজপেয়ী। ভোটের সময় এক নির্বাচনী আধিকারিকের সঙ্গে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন বব্বর। এর পরেই ওই বছর ৯ মে ওয়াজিরগঞ্জ থানায় বব্বরের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন ওই নির্বাচনী আধিকারিক। তাঁর অভিযোগ ছিল, পোলিং বুথে ঢুকে কাজে বাধা দেন বব্বর ও তাঁর সঙ্গীরা। নিগ্রহ করা হয় পোলিং এজেন্টকে। তাঁর নাকে, গলায় ও ঠোঁটে আঘাত করা হয় বলে অভিযোগ করেছিলেন ওই আধিকারিক। সেই মামলাই চলল এত দিন ধরে। বৃহস্পতিবার বিচারক যখন সাজা শোনাচ্ছেন, তখন আদালতেই উপস্থিত ছিলেন বব্বর। ২৬ বছরের পুরনো মামলায় দু’বছরের কারাবাসের সাজা হল কংগ্রেস নেতা রাজ বব্বরের।
অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় স্মৃতি ইরানি (Smriti Zubin Irani) এবং জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার (Shri Jyotiraditya M. Scindia) গুরুত্ব বাড়ল। নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রকের পাশাপাশি স্মৃতি ইরানিকে দেওয়া হল সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রক এবং অসামরিক বিমান পরিবহনের পাশাপাশি জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে দেওয়া হল স্টিল মন্ত্রকের দায়িত্ব। বুধবারই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দিয়েছেন মুক্তার আব্বাস নাকভি (Mukhtar Abbas Naqvi) এবং আরসিপি সিং (RCP Singh)। বৃহস্পতিবার তাঁদের রাজ্যসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। তার আগেই মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দেন দুই নেতা। বুধবার শেষবারের মতো মন্ত্রিসভার বৈঠকে যোগ দেন সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী মুক্তার আব্বাস নাকভি (Mukhtar Abbas Naqvi) এবং স্টিল মন্ত্রী আরসিপি সিং (RCP Singh)। তাঁদের কাজের প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। ইস্তফা দেওয়ার আগে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে দেখা করেন নাকভি। দিল্লির রাজনৈতিক মহলে জোর গুঞ্জন, এনডিএ-র (NDA) উপরাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হতে পারেন মুক্তার আব্বাস নাকভি (Mukhtar Abbas Naqvi)।