শেষ ওভারে ভুবনেশ্বর কুমারের বিরুদ্ধে ১৬ রান নিল কেকেআর। ফলে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮৭ রান তুলল কলকাতা। নীতীশ রানা সর্বাধিক ৮০ রান করলেন। রাহুল ত্রিপাঠি ৫৩ ও শেষের দিকে দীনেশ কার্তিক ২২ রানে অপরাজিত থাকেন। দুই আফগান স্পিনার রশিদ খান ২৪ রানে ২ ও মহম্মদ নবি ৩২ রানে ২ উইকেট নিলেন। জয় দিয়ে আইপিএল শুরু করতে হলে হায়দরবাদকে ১৮৮ রান করতে হবে। শেষ কয়েক বছর ধরেই কিন্তু কলকাতা নাইট রাইডার্স আইপিএলে দাগ কাটতে পারছে না। ৬ বছর ট্রফির মুখ দেখেনি কেকেআর। শেষ দু'বছরই প্লে-অফে যেতে পারেনি শাহরুখ খানের (Sharukh Khan) ফ্র্যাঞ্চাইজি। তবে এই মরসুমে হিসেব বদলাতে মরিয়া অইন মর্গ্যান অ্যান্ড কোং। ওয়ার্নারের হায়দরাবাদও (SRH) খেতাব জয়ের জন্য মরিয়া। ২০১৬ সালের চ্যাম্পিয়ন টিম চারবার প্লে-অফ খেলেছে। একবার রানার্স হয়েছে। এবার ট্রফির জন্যই ঝাঁপাবে নিজামের শহরের ফ্র্যাঞ্চাইজি। দেখা যাক আজ শেষ হাসি কে হাসেন! মর্গ্যান না ওয়ার্নার?
অন্যদিকে, চেন্নাইকে হারিয়ে ড্রেসিংরুমে খুনসুটিতে মাতলেন ধাওয়ান-পৃথ্বী। অনুজকে 'বাঘ' সম্বোধন করে তাঁকে কোলে নেওয়ার চেষ্টা করলেন ধাওয়ান। অন্যদিকে দলের দুরন্ত জয়ের জন্য হোটেলে কাটা হলো চকোলেট কেক। সেই ভিডিও দিল্লিই ট্যুইটারে পোস্ট করল রবিবার। গতবারের রানার্স দিল্লি যেভাবে শুরুটা করেছে, তা দেখে এটা বলাই যায় যে, পন্টিংয়ের শিষ্য়রা এবারও লম্বা রেসের ঘোড়া। পন্থ প্রথমবার ক্যাপ্টেনসি করতে নেমেই তাঁর গুরু ধোনিকে হারিয়ে দিল। পন্থের জন্য এই জয় আরও বেশি করে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।