বীরেন্দ্র সহবাগ মনে করেন, পরিসংখ্যানের দিক দিয়ে যতই অধিনায়ক হিসেবে কোহলি এগিয়ে থাকুন না কেন, নতুন ক্রিকেটার তুলে আনার ব্যাপারে সৌরভই এগিয়ে থাকবেন। একটি চ্যানেলের অনুষ্ঠানে ভারতের প্রাক্তন ওপেনার বলেছেন, ‘‘সৌরভ একটা নতুন দল গড়েছিল। নতুন ছেলেদের তুলে এনেছিল। আর ওদের ক্রিকেট জীবনের ওঠা-পড়ায় সব সময় পাশে ছিল।’’ এর পরেই যোগ করেন, ‘‘আমার সন্দেহ আছে, কোহলি সেই কাজটা করেছিল কি না।’’ সহবাগের মন্তব্য, ‘‘আমার কাছে সেরা অধিনায়ক হল সে, যে একটা দল তৈরি করবে। আর সতীর্থ ক্রিকেটারদের আত্মবিশ্বাস জোগাবে। কোহলি কারও কারও ক্ষেত্রে সেটা করেছে। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে সেটা করেনি।’’
অন্যদিকে, ঋদ্ধিমান সাহা (Wriddhiman Saha) বিতর্কে ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমে পড়ল সিএবি (CAB)। মঙ্গলবার সিএবি সভাপতি অভিষেক ডালমিয়াকে (Avishek Dalmiya) ফোন করে ক্ষুব্ধ ঋদ্ধি জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, তিনি বাংলার হয়ে আর খেলতে চান না। সিএবি তাঁকে ‘নো অবজেকশন সার্টিফিকেট’ দিয়ে দিক। এরপর ঋদ্ধিকে রাজি করানোর জন্য আসরে নেমেছেন দলের হেড কোচ অরুণ লাল (Arun Lal)। তবে পাপালি কিন্তু এখনও নিজের পুরনো অবস্থানে অনড় রয়েছেন। ঋদ্ধি ও তাঁর পরিবারের স্পষ্ট দাবি অন্যতম যুগ্ম সচিব দেবব্রত দাসকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে। অরুণ লাল বলেন, "ও কোয়ার্টার ফাইনালের দলে আসাটা দুর্দান্ত ব্যাপার। খুব ভাল অন্তর্ভুক্তি। ও অটোমেটিক চয়েস। আমি ওকে দাদা-র মতো, একজন বন্ধুর মতো বোঝানোর চেষ্টা করেছি। দাদা হিসাবে ঋদ্ধিকে বলব, বাংলাকে রঞ্জি ট্রফি জেতানোর সুযোগ দারুণ ব্যাপার। খেলোয়াড় না খেললে তার গুরুত্ব শূন্য। আমাদের হাতে রয়েছে তিনটি ম্যাচ। আমি বলব মাঠে নামো। রাজ্যের জন্য নিজেকে উজাড় করে দাও।"